জীবন বৃত্তান্ত লেখার আগে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানা খুবই জরুরী
সকল চাকরির জন্য জীবন বৃত্তান্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ| চাকরির আবেদন করতে হলে অবশ্যই চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান কে জীবন বৃত্তান্ত পাঠাতে হয়| ইংরেজিতে একে বলে কারিকুলাম ভিটাই| Curriculum Vitae (CV)
জীবন বৃত্তান্ত বেশি বড় না হওয়াই বাঞ্ছনীয়| কেননা প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরির জন্য অনেক জীবন বৃত্তান্ত পেয়ে থাকে, জীবন বৃত্তান্ত বেশি বড় হলে প্রতিষ্ঠান মানবসম্পদ বিভাগ তা পড়ার সময় পায়না|
জীবন বৃত্তান্ত হতে হয় ব্যতিক্রম ধর্মী এবং অভিনব| অনলাইনের এই যুগে ইন্টারনেটে সার্চ করলেই হরেক রকমের জীবনবৃত্তান্তের নমুনা কিংবা ফরম্যাট খুঁজে পাওয়া যায়|
চাকরিদাতা প্রার্থী কে প্রথমে পছন্দ করবে জীবন বৃত্তান্ত দেখে| নিয়োগ দানকারী নিয়োগ প্রার্থী কে সাক্ষাতকারের ডাকবেন কি ডাকবেন না তা 95% নির্ভর করে জীবন বৃত্তান্তের ওপর|
জীবন বৃত্তান্ত মূলত দুই প্রকার
সকল চাকরির জন্য জীবন বৃত্তান্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ| চাকরির আবেদন করতে হলে অবশ্যই চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান কে জীবন বৃত্তান্ত পাঠাতে হয়| ইংরেজিতে একে বলে কারিকুলাম ভিটাই| Curriculum Vitae (CV)
জীবন বৃত্তান্ত বেশি বড় না হওয়াই বাঞ্ছনীয়| কেননা প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরির জন্য অনেক জীবন বৃত্তান্ত পেয়ে থাকে, জীবন বৃত্তান্ত বেশি বড় হলে প্রতিষ্ঠান মানবসম্পদ বিভাগ তা পড়ার সময় পায়না|
জীবন বৃত্তান্ত হতে হয় ব্যতিক্রম ধর্মী এবং অভিনব| অনলাইনের এই যুগে ইন্টারনেটে সার্চ করলেই হরেক রকমের জীবনবৃত্তান্তের নমুনা কিংবা ফরম্যাট খুঁজে পাওয়া যায়|
চাকরিদাতা প্রার্থী কে প্রথমে পছন্দ করবে জীবন বৃত্তান্ত দেখে| নিয়োগ দানকারী নিয়োগ প্রার্থী কে সাক্ষাতকারের ডাকবেন কি ডাকবেন না তা 95% নির্ভর করে জীবন বৃত্তান্তের ওপর|
জীবন বৃত্তান্ত মূলত দুই প্রকার
1. নাম্বারে একাডেমিক জীবন
বৃত্তান্ত এবং
2. প্রফেশনাল বা পেশাদার জীবন বৃত্তান্ত|
একাডেমিক জীবন বৃত্তান্ত সাধারণত দেশে বা বিদেশে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আবেদনের জন্য প্রয়োজন হয়| আর প্রফেশনাল অপেশাদার জীবন বৃত্তান্ত প্রয়োজন হয় চাকরির আবেদনের সময়| এখানে প্রফেশনাল জীবন বৃত্তান্ত নিয়ে আমরা আলোচনা করব|
একটি জীবন বৃত্তান্তে মৌলিক
বিষয়গুলো থাকে তা হল
1. ছবি, যোগাযোগের ঠিকানা
2. মা-বাবার নাম, পরিচয়, পেশা
3. একাডেমিক ডিগ্রী, রেজাল্ট, প্রতিষ্ঠানের নাম, পাশের সাল, প্রফেশনাল কোর্সের বৃত্তান্ত (যদি থাকে)
4. সহশিক্ষাক্রমিক কাজ ও অর্জন এর বিবরণ, অভিজ্ঞতার বিবরণ (যদি থাকে)
6. 2 জনের নাম পরিচয় এবং যোগাযোগের ঠিকানা|
আদর্শ জীবন বৃত্তান্তের বৈশিষ্ট্য
1. সকল তথ্য স্পষ্ট করে দেওয়া থাকবে
2. কোন প্রকার বানান ভুল থাকবে না
3. কোন বিষয় নিয়ে সংশয় থাকবে না
4. যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত হবে
5. অল্প কথায় শিক্ষাগত জীবনের বর্জনের কথা বলা থাকবে
6. অর্জিত দক্ষতাগুলো কথা উল্লেখ থাকবে এবং
7. ভাষার ব্যবহার হবে সাবলীল
আর প্রফেশনাল অপেশাদার জীবন বৃত্তান্ত প্রয়োজন হয় চাকরির আবেদনের সময়| এখানে প্রফেশনাল জীবন বৃত্তান্ত নিয়ে আমরা আলোচনা করব|
একটি জীবন বৃত্তান্তে মৌলিক
বিষয়গুলো থাকে তা হল
1. ছবি, যোগাযোগের ঠিকানা
2. মা-বাবার নাম, পরিচয়, পেশা
3. একাডেমিক ডিগ্রী, রেজাল্ট, প্রতিষ্ঠানের নাম, পাশের সাল, প্রফেশনাল কোর্সের বৃত্তান্ত (যদি থাকে)
4. সহশিক্ষাক্রমিক কাজ ও অর্জন এর বিবরণ, অভিজ্ঞতার বিবরণ (যদি থাকে)
6. 2 জনের নাম পরিচয় এবং যোগাযোগের ঠিকানা|
আদর্শ জীবন বৃত্তান্তের বৈশিষ্ট্য
1. সকল তথ্য স্পষ্ট করে দেওয়া থাকবে
2. কোন প্রকার বানান ভুল থাকবে না
3. কোন বিষয় নিয়ে সংশয় থাকবে না
4. যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত হবে
5. অল্প কথায় শিক্ষাগত জীবনের বর্জনের কথা বলা থাকবে
6. অর্জিত দক্ষতাগুলো কথা উল্লেখ থাকবে এবং
7. ভাষার ব্যবহার হবে সাবলীল